সংবাদ শিরোনাম :
গৌরীপুরে সিধলং বিলে বিষ প্রয়োগ: পরিবেশ ও জলজ জীববৈচিত্র বিপন্নের আশঙ্কা
প্রতিনিধির নাম
- আপডেট সময় : ১২:৪৫:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৪ ২৬ বার পড়া হয়েছে
অধ্যক্ষ শফিকুল ইসলাম মিন্টু, গৌরীপুর প্রতিদিন :
ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলার সিধলা ইউনিয়নের সিধলং বিলে বিষ প্রয়োগের মাধ্যমে মাছসহ বিভিন্ন জলজ প্রাণী হত্যার অভিযোগ উঠেছে। সোমবার (২ডিসেম্বর/২৪) সকালে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বিলের পানিতে ভেসে উঠেছে বোয়াল, কাতল, পুটি ও দেশীয় জাতের মাছসহ সাপ, ব্যাঙ এবং অন্যান্য প্রাণী।
সিধলা গ্রামের বাসিন্দা মো. রুক্কো মিয়া জানান, গতকাল রাতে বিলটির ইজারাদার মো. আল-আমিন জেলেদের সঙ্গে নিয়ে মাছ ধরার কাজ শুরু করেন। মাছ ধরার প্রাথমিক পর্যায় শেষে তারা বিলের পানিতে বিষ প্রয়োগ করেন।
হামিদপুর গ্রামের মো. রতন মিয়া বলেন, “সকালে বিলের পানিতে এসে দেখি সব মাছ ও জলজ প্রাণী মরে ভাসছে। এটি ইজারাদার আল-আমিন এবং তার সহযোগী শাহজাহানের কাজ।”
এই ঘটনা একদিকে পরিবেশ ও জলজ জীববৈচিত্রের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি করছে, অন্যদিকে এটি জনস্বাস্থ্যের জন্যও হুমকি সৃষ্টি করেছে।
গৌরীপুর উপজেলা সিনিয়র অতিরিক্ত মৎস্য অফিসার রাশেদুল ইসলাম বলেন, “বিলের পানিতে বিষ প্রয়োগ করে মাছ মারা একটি দ-নীয় অপরাধ। এ ধরনের বিষাক্ত পানি জনস্বাস্থ্য এবং পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। এটি পান করলে যে কোনো প্রাণী রোগে আক্রান্ত হতে পারে।”
গৌরীপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. শাকিল আহমেদ জানান, “ঘটনার বিষয়ে আমি অবগত হয়েছি। ইতোমধ্যে একজন প্রতিনিধিকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে। সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
সিধলা গ্রামের বাসিন্দা মো. রুক্কো মিয়া জানান, গতকাল রাতে বিলটির ইজারাদার মো. আল-আমিন জেলেদের সঙ্গে নিয়ে মাছ ধরার কাজ শুরু করেন। মাছ ধরার প্রাথমিক পর্যায় শেষে তারা বিলের পানিতে বিষ প্রয়োগ করেন।
হামিদপুর গ্রামের মো. রতন মিয়া বলেন, “সকালে বিলের পানিতে এসে দেখি সব মাছ ও জলজ প্রাণী মরে ভাসছে। এটি ইজারাদার আল-আমিন এবং তার সহযোগী শাহজাহানের কাজ।”
এই ঘটনা একদিকে পরিবেশ ও জলজ জীববৈচিত্রের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি করছে, অন্যদিকে এটি জনস্বাস্থ্যের জন্যও হুমকি সৃষ্টি করেছে।
গৌরীপুর উপজেলা সিনিয়র অতিরিক্ত মৎস্য অফিসার রাশেদুল ইসলাম বলেন, “বিলের পানিতে বিষ প্রয়োগ করে মাছ মারা একটি দ-নীয় অপরাধ। এ ধরনের বিষাক্ত পানি জনস্বাস্থ্য এবং পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। এটি পান করলে যে কোনো প্রাণী রোগে আক্রান্ত হতে পারে।”
গৌরীপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. শাকিল আহমেদ জানান, “ঘটনার বিষয়ে আমি অবগত হয়েছি। ইতোমধ্যে একজন প্রতিনিধিকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে। সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”